রহমান সাহেব সম্প্রতি অবসরপ্রাপ্ত প্রকৌশলী। তিনি তাঁর স্ত্রী ও দুই সন্তান নিয়ে একটি ছিমছাম, গোছানো জীবনযাপন করছেন। তাঁর ছেলে কানাডায় উচ্চশিক্ষার সুযোগ পেয়েছে এবং মেয়ের গ্র্যাজুয়েশন শেষে নতুন চাকরির শুরু হয়েছে; কিছুদিনের মধ্যে মেয়ের বিয়ের প্রস্তুতিও চলছে। অর্থাৎ, তার সামনে বড় ধরনের খরচের সময় আসছে।
দূরদর্শী রহমান সাহেব এমন ভবিষ্যতের কথা ভেবে তিন বছর আগেই ধানমন্ডির জমিটি শেল্টেক্ (প্রা.) লিমিটেডের সঙ্গে জয়েন্ট ভেঞ্চারে ডেভেলপ করা শুরু করেন। কয়েক মাস আগে শেল্টেকের দেওয়া প্রতিশ্রুত সময়ে তিনি তাঁর সম্পদ বুঝে পেয়েছেন। বর্তমানে নিজ অ্যাপার্টমেন্টে উঠেছেন, এখানেই মেয়ের বিয়ের অনুষ্ঠানের আয়োজন হচ্ছে। শুধু তা-ই নয়, ছেলের কানাডা যাওয়ার পুরো বন্দোবস্ত করে ফেলেছেন তাঁর অংশের একটি অ্যাপার্টমেন্ট ভালো দামে বিক্রির মাধ্যমে।
তিন বছর আগে রহমান সাহেবের কাছে বহু রিয়েল এস্টেট প্রতিষ্ঠান ভিড় জমিয়েছিল নানা প্রলোভন নিয়ে। বাজারে জমির যে মূল্য তার চেয়েও কয়েক গুণ বেশি টাকা প্রদান অথবা বর্গফুট পরিমাণে বাড়িয়ে দেওয়ার মতো প্রস্তাব এসেছিল তাঁর কাছে। কিন্তু প্রকৌশলী রহমান সাহেব জানতেন, একটি বাড়ি নির্মাণ মানে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা, সারা জীবনের সম্পদ। বাড়ি শুধু তুললেই হয় না, লক্ষ রাখতে হয় সেটি যেন রাজউক ও বিএনবিসি কোড মেনে নির্মাণ করা হয়। কারণ, আইন অমান্য করে নির্মাণ করলে সারা জীবন টানতে হবে জরিমানা। তা ছাড়া নির্ধারিত সময়ে হস্তান্তরের প্রতিশ্রুতি দিয়ে বছরের পর বছর তারিখ বদলানোর দৃশ্য এই দেশে অহরহ দেখা যায়।
তাই সব দিক বিবেচনা করে রহমান সাহেব তাঁর জমি তুলে দেন শেল্টেকের হাতে। অনন্য ডিজাইনের মজবুত নির্মাণের পাশাপাশি শেল্টেকের সঙ্গে চুক্তি অনুযায়ী নির্ধারিত সময়ে হাতে পাওয়া তাঁর ভবনটি সব ধরনের রাজউক ও বিএনবিসি কোড মেনে নির্মাণ করা হয়েছে। যার ফলে রহমান সাহেব প্রয়োজনের সময় অ্যাপার্টমেন্ট বিক্রি করতে পেরেছেন সেরা দামে এবং ছেলে–মেয়ের পড়াশোনা বা বিয়ের মতো বড় আয়োজন নিয়ে দুশ্চিন্তার ভাঁজ পড়েনি তাঁর কপালে।
রহমান সাহেবের মতো আরও অনেক জমির মালিক আছেন, যারা শেল্টেকের মান, সেবা এবং প্রতিশ্রুতিতে বিশ্বাসী। সম্প্রতি, শেল্টেকের সঙ্গে জয়েন্ট ভেঞ্চারে যুক্ত হওয়া বেশ কিছু জমির মালিক তাঁদের সন্তুষ্টির কথা জানিয়েছেন। তাঁদের মতে, শেল্টেক প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী নয়, আরও ভালো সেবা প্রদান করে। প্রতিষ্ঠানটির কাজের মান, নিষ্ঠা, পেশাদারি, সততা এবং আন্তরিকতা তাদেরকে মুগ্ধ করেছে। অনেকেই জমির সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করতে শেল্টেকের সঙ্গে জয়েন্ট ভেঞ্চারে কাজ করার পরামর্শ দিয়েছেন। তাঁদের মতে, শেল্টেক হল বিনিয়োগের সঠিক মূল্য পেতে আদর্শ প্রতিষ্ঠান।
রহমান সাহেব বা অন্যান্য জমির মালিকের মতো আপনিও যদি আপনার ঢাকা অথবা চট্টগ্রামের প্রাইম লোকেশনের জমি শেল্টেক্-এর সঙ্গে জয়েন্ট ভেঞ্চারে ডেভেলপ করতে চান, তাহলে কল করতে পারেন ০৯৬০৬৪৪৫৫৪৪ নম্বরে অথবা ভিজিট করুন।