করছাড় বাতিলে শিল্প চাপে পড়বে, পণ্যের দাম বাড়বে

বাজেট ২০২৫-২৬

** মোবাইল ফোনের উৎপাদন পর্যায়ের ২-২.৫% ভ্যাট বাড়বে, ফলে দাম বাড়তে পারে
** লিফট, ব্লেন্ডার, জুসার, মিক্সার, গ্রাইন্ডার, কেটলি, আয়রন, রাইস কুকার, মাল্টি কুকার ও প্রেসার কুকারে ভ্যাট বসছে, দাম বাড়তে পারে
** মোটরকার ও মোটর ভেহিক্যালের ম্যানুফ্যাকচারিং পর্যায়ে ৫ শতাংশ ভ্যাট বসছে, দাম বাড়তে পারে
** ওয়শিং মেশিন, মাইক্রোওয়েভ ওভেন, ইলেকট্রিক ওভেনে ৫ শতাংশ ভ্যাট বসছে, দাম বাড়তে পারে
** ব্লেডের উৎপাদন পর্যায়ে ভ্যাট আড়াই শতাংশ বাড়ছে, দাম বাড়তে পারে
** সিগারেট পেপার আমদানিতে শুল্ক ১৫০ থেকে ৩০০ শতাংশ করা হচ্ছে
** রেফ্রিজারেটর, ফ্রিজ, এসির কম্প্রেশারের উৎপাদন পর্যায়ে অব্যাহতি সুবিধা বাতিল, ১৫ শতাংশ ভ্যাট বসছে
** ওটিটি প্লাটফর্মের সেবার উপর ১০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক আরোপ হতে যাচ্ছে
** তারকাটা, টোপকাটাসহ বিভিন্ন ধরণের স্ক্রু, জয়েন্ট, নাট, বোল্ট ইলেক্ট্রিক লাইন হার্ডওয়্যার ও পোল ফিটিংস পণ্যে ভ্যাট বাড়ছে
** প্লাস্টিকের সব ধরণের পণ্য, হাইজেনিক ও টয়লেট্রিজ সামগ্রীতে ভ্যাট সাড়ে ৭ শতাংশ থেকে বেড়ে ১৫ শতাংশ হতে পারে
** সিগারেট কোম্পানির টার্নওভার কর বাড়ছে, কমছে মোবাইল ফোন কোম্পানির

আগামী ২০২৫-২৬ অর্থবছরে কয়েকটি স্থানীয় শিল্পকে দেওয়া বিভিন্ন কর সুবিধা তুলে দেওয়া হচ্ছে। এতে এসব খাতের জন্য বড় ধরণের আয়কর ও ভ্যাটের চাপ আসতে যাচ্ছে। এ তালিকায় মোবাইল ফোন, ইলেক্ট্রনিক্স, হোম অ্যাপ্লায়েন্স ছাড়াও টয়লেট্রিজ সেক্টরের ইন্ডাস্ট্রিজ, এলপিজি সিলিন্ডার, লিফট, রেফ্রিজারেটর, এসি, কমপ্রেশার ইন্ডাস্ট্রিও রয়েছে। আবার স্থানীয়ভাবে কটন ইয়ার্ন, ম্যান মেড ফাইবারের ইয়ার্নও রয়েছে। বড় চাপ আসতে যাচ্ছে নির্মাণ শিল্পের রডের কাঁচামাল। রেহাই পাচ্ছে না ডুপ্লেক্স বোর্ড, কোটেড পেপার, সিমেন্ট শিট উৎপাদনকারীরাও। নির্মাণ সংস্থার ভ্যাটও বাড়ছে। অনলাইনে পণ্য বিক্রয়ের কমিশনের ভ্যাটও তিনগুণ বেড়ে ১৫ শতাংশ হতে যাচ্ছে। অবশ্য ঢালাওভাবে সব শিল্পের উপর ভ্যাট ১৫ শতাংশ করা হয়নি। তবে যেসব শিল্প বর্তমানে শূন্য ভ্যাট দিচ্ছে, তার বড় একটি অংশের উপর ৫ শতাংশ করা হচ্ছে।

অন্যদিকে অন্তত ১৪ ধরণের শিল্পের কাঁচামাল আমদানির শুল্ক সুবিধা সুবিধা কমিয়ে আমদানি পর্যায়ে তা বাড়াতে যাচ্ছে সরকার। ১৬২ ধরণের পণ্য ও কাঁচামাল আমদানির ক্ষেত্রে বসতে যাচ্ছে ২ শতাংশ অগ্রিম আয়কর। কোম্পানির টার্নওভারের ট্যাক্স বাড়ছে। নকল সিগারেট ঠেকাতে সিগারেট পেপারের বাণিজ্যিক আমদানির শুল্ক দ্বিগুণ বাড়ানো হচ্ছে। অন্যদিকে সিগারেট ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানির টার্নওভার ট্যাক্স বিদ্যমান ৩ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৫ শতাংশ করা হতে পারে। আবার মুনাফা বিবেচনায় মোবাইল ফোন কোম্পানির ক্ষেত্রে তা কিছুটা কমিয়ে বিদ্যমান ২ শতাংশ থেকে কমিয়ে দেড় শতাংশ করা হতে পারে। স্থানীয় শিল্পের উপর বাড়তি ভ্যাট ও ট্যাক্সের চাপ এবং করদাতাদের উপর বাড়তি কর আরোপের মাধ্যমে আগামী অর্থবছরে সরকার বাড়তি ৪০ হাজার কোটি টাকা আদায় করতে চায়। সবমিলিয়ে সরকারের লক্ষ্য রয়েছে প্রায় ৪ লাখ কোটি টাকার রাজস্ব আগামী অর্থবছরে আদায় করার।

অবশ্য কিছু কিছু কোম্পানির ট্যাক্স বাড়িয়ে পরবর্তী দুই বা তিন বছরের জন্য তাদের ট্যাক্স ও ভ্যাট রেট এবারই ঘোষণা দেওয়া হচ্ছে, যা বিনিয়োগকারীদের পরিকল্পনা প্রণয়নে সুবিধা দেবে। একই সঙ্গে কিছু ব্যবসা ও শিল্পের জন্য ট্যাক্স সুবিধার ঘোষণাও আছে। বিশেষত পরিবেশবান্ধব পণ্য উৎপাদন, ইলেক্ট্রনিক বাইক ম্যানুফেকচারিংয়ের ক্ষেত্রে কিছুটা ছাড় দেওয়া হতে পারে। আবার জ্বালানি, গ্যাস সরবরাহকারী কোম্পানির করহারও কিছুটা কমতে পারে। আবার প্রফিট বা ভ্যালু এডিশন বিবেচনায় কিছু কোম্পানির সোর্স ট্যাক্স রেট কমানোর মাধ্যমে যৌক্তিকও করা হতে পারে। এছাড়া প্রান্তিক শ্রেণির করদাতাদের জন্য কিছু সুখবর থাকছে। আবার ব্যাংকে ডিপোজিটরের ক্ষেত্রেও প্রান্তিক শ্রেণির ডিপোজিটরদের জন্য কিছুটা ছাড় দিতে যাচ্ছে অর্থ উপদেষ্টা।

চাপ বাড়ছে যেসব খাত, ভ্যাট বাড়বে, দাম বাড়তে পারে

নির্মাণ সংস্থার বিদ্যমান ভ্যাট হার সাড়ে ৭ শতাংশ থেকে ১০ শতাংশ হতে পারে। এই খাত থেকেই সরকার আগামী অর্থবছরে বাড়তি ৪ হাজার কোটি টাকা আদায় করতে চায়। অনলাইনে পণ্য বিক্রয়ের কমিশনের উপর বর্তমানে ৫ শতাংশ ভ্যাট আছে, তা বেড়ে ১৫ শতাংশ হতে পারে। সেল্ফ কপি পেপার, ডুপ্লেক্স বোর্ড, কোটেড পেপারের ম্যানুফ্যাকচারিং পর্যায়ে ভ্যাট সাড়ে ৭ শতাংশ থেকে ১৫ শতাংশ হতে পারে। প্লাস্টিকের সব ধরণের টেবিলওয়্যার, কিচেনওয়্যার, গৃহস্থালী সামগ্রী, হাইজেনিক ও টয়লেট্রিজ সামগ্রী বা এ ধরণের কোন পণ্য উৎপাদন পর্যায়ে ভ্যাট সাড়ে ৭ শতাংশ থেকে বেড়ে ১৫ শতাংশ হতে পারে। বর্তমানে প্রতি কেজি কটন ইয়ার্ন আর ম্যান মেইড ফাইবারের (কৃত্রিম তন্তু থেকে তৈরি) ইয়ার্ন ম্যানুফ্যাকচারিং পর্যায়ে ভ্যাট রয়েছে ৩ টাকা, যা ৫ টাকা হতে পারে। আবার কটন আমদানিতে এতদিন ধরে থাকা শূন্য কর সুবিধা বাতিল হতে যাচ্ছে, কটনের আমদানি পর্যায়ে ২ শতাংশ অগ্রিম আয়কর বা এআইটি আরোপ হতে পারে।

অন্যদিকে টেক্সটাইলে ইন্ডাস্ট্রির বিদ্যমান ১৫ শতাংশ করপোরেট করহারও বেড়ে স্বাভাবিক হার বা ২২ দশমিক ৫ শতাংশ বা ২৭ দশমিক ৫ শতাংশ হতে যাচ্ছে। ফলে এ খাতের উদ্যোক্তারা বড় চাপের মুখে পড়তে যাচ্ছেন। এভাবে ট্যাক্স ও ভ্যাটের চাপ আসলে টেক্সটাইল ইন্ডাস্ট্রি টিকবে না বলে জানিয়েছেন এ খাতের উদ্যোক্তারা। তারকাটা, টোপকাটাসহ বিভিন্ন ধরণের স্ক্রু, জয়েন্ট, নাট, বোল্ট ইলেক্ট্রিক লাইন হার্ডওয়্যার ও পোল ফিটিংস ম্যানুফ্যাকচারিংয়ে ভ্যাট ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে সাড়ে ৭ শতাংশ হতে পারে। ওভার দ্য টপ প্ল্যাটফর্ম বা ওটিটি সেবার উপর ১০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক (এসডি) আরোপ হতে যাচ্ছে। আগামী অর্থবছরের বাজেটে অনলাইনে পণ্য বিক্রির কমিশনের ওপর ভ্যাটের হার ৫ থেকে বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ করার প্রস্তাব করা হচ্ছে।

অন্যদিকে বাণিজ্যিক আমদানিকারকের আগাম কর ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে সাড়ে ৭ শতাংশ করা হচ্ছে। আগামী বাজেটে সরকারি-বেসরকারি সংস্থা ও ব্যাংক-বীমা এবং শূন্য রিটার্ন দাখিলকারী প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে কর মেয়াদ ১৫ দিনের পরিবর্তে ২০ দিন করা হচ্ছে। আর নিবন্ধিত প্রতিষ্ঠান এন্টারপ্রাইজ রিসোর্স প্ল্যানিংয়ের (ইআরপি) মাধ্যমে ক্রয়-বিক্রয়ের রেজিস্টার সংরক্ষণের বিধান আসছে। এর বাইরে নির্মাণ সংস্থা, জোগানদার, সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট কর্তৃক ভ্যাট রিটার্ন দাখিলের মেয়াদ এক মাসের পরিবর্তে ছয় মাস করা হচ্ছে। তবে কর সমন্বয়, রিফান্ড আবেদন ও রেয়াত গ্রহণের সময়সীমা চার মাসের পরিবর্তে ছয় মাস করা হচ্ছে।

অপরদিকে, মোবাইল ফোন ম্যানুফ্যাকচারিংয়ের ভ্যাট বিদ্যমান ২, ৫ ও সাড়ে ৭ শতাংশ থেকে বেড়ে যথাক্রমে ৪, সাড়ে ৭ ও ১০ শতাংশ হতে পারে। এ সুবিধা আগামী দুই বছর পাওয়া যাবে। লিফটের স্থানীয় ম্যানুফ্যাকচারিংয়ের উপর ৫ শতাংশ, ব্লেন্ডার, জুসার, মিক্সার, গ্রাইন্ডার, ইলেক্ট্রিক কেটলি, আয়রন, রাইস কুকার, মাল্টি কুকার এবং প্রেশার কুকারের ম্যানুফ্যাকচারিং পর্যায়ে ৫ শতাংশ, মোটরকার ও মোটর ভেহিক্যাল ম্যানুফ্যাকচারিং পর্যায়ে ৫ শতাংশ ভ্যাট বসতে যাচ্ছে। এই সুবিধা আগামী ২০৩০ সাল পর্যন্ত পাওয়া যাবে। ৫ শতাংশ ভ্যাটের এ তালিকায় আরো আছে ওয়াশিং মেশিন, মাইক্রোওয়েভ ওভেন, ইলেক্ট্রিক ওভেন। এলপিজি সিলিন্ডার ম্যানুফ্যাকচারিংয়ে বর্তমানে সাড়ে ৭ শতাংশ ভ্যাট রয়েছে, যা ১০ শতাংশ হতে পারে। ২০২৭ সাল পর্যন্ত থাকতে পারে এ সুবিধা। সাবান ও শ্যাম্পুর কাঁচামালের স্থানীয় উৎপাদন পর্যায়ে ৫ শতাংশ ভ্যাট থাকবে আগামী বছরের জন্য, পরবর্তী বছর ভ্যাট হার আরো বাড়তে পারে। ব্লেডের উৎপাদন পর্যায়ে ভ্যাট ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে সাড়ে ৭ শতাংশ করা হতে পারে। বাণিজ্যিক সিগারেট পেপার আমদানির ক্ষেত্রে সম্পূরক শুল্ক ১৫০ শতাংশ থেকে বেড়ে ৩০০ শতাংশ হতে পারে। ই-বাইক ম্যানুফ্যাকচারিংয়ে ৫ শতাংশ ভ্যাট, রেফ্রিজারেটর, ফ্রিজার, এয়ার কন্ডিশনার ও এর কম্প্রেশারের উৎপাদন পর্যায়ে ভ্যাট অব্যাহতি সুবিধা বাতিল করায় ১৫ শতাংশ ভ্যাট দিতে হবে।

অন্যদিকে শিল্পের লাভ-লোকসান যাই হোক-বাজেটে দ্বিগুণ হারে টার্নওভার কর দিতে হবে। অবশ্য টার্নওভারের সীমা এক কোটি বাড়িয়ে ৪ কোটি টাকা করা হচ্ছে। এ পদক্ষেপের ফলে শিল্প খাত ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। ব্যবসা পরিচালনার জন্য রাজধানীর প্রায় সব প্রতিষ্ঠানকে স্থাপনা ভাড়া নিতে হয়। এ ভাড়ার উৎসে কর ৫ থেকে বাড়িয়ে ১০ শতাংশ করা হচ্ছে। সাধারণত ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকেই এই খরচ বহন করতে হয়। ব্যবসার প্রচারণামূলক কর্মকাণ্ডের জন্য সভা, সেমিনার, সিম্পোজিয়াম করতে কনভেনশন হল, কনফারেন্স সেন্টার ভাড়া নিতে হয়। এ ধরনের হল ভাড়ার উৎসে কর দ্বিগুণ করে ১০ শতাংশ করা হচ্ছে। স্থাপনা ভাড়া বা কনফারেন্স সেন্টার ভাড়ার ওপর উৎসে কর বাড়ানোয় ব্যবসার খরচ বাড়বে।

এছাড়া শিল্পের কর অবকাশ সুবিধাও বাতিল করা হচ্ছে। বর্তমানে ৩১টি শিল্প খাত ১০ বছরের জন্য অঞ্চলভেদে ক্রমহ্রাসমান হারে কর অবকাশ সুবিধা ভোগ করছে। শিল্প খাতগুলো হচ্ছে-অ্যাকটিভ ফার্মাসিউটিক্যালস ইনগ্রিডিয়েন্ট; কৃষি যন্ত্রপাতি; ব্যারিয়ার কন্ট্রাসেপটিভ ও রাবার ল্যাটেক্স; ইলেকট্রনিক্সের মৌলিক উপাদান (রেজিস্টর, ক্যাপাসিটর, ট্রানজিটর, ইন্ট্রিগ্রেটেড সার্কিট ও মাল্টিলেয়ার পিভিসি); বাই-সাইকেল ও এর যন্ত্রাংশ; বায়ো ফার্টিলাইজার; বায়োটেকনোলজিভিত্তিক কৃষিপণ্য; বয়লারের খুচরা যন্ত্রাংশ ও সরঞ্জাম; কম্পিউটার হার্ডওয়্যার; আসবাবপত্র; হোম অ্যাপ্লায়েন্স (ব্লেন্ডার, রাইস কুকার, মাইক্রোওয়েভ ওভেন, ইলেকট্রিক ওভেন, ওয়াশিং মেশিন, ইনডাকশন কুকার, ওয়াটার ফিল্টার); কীটনাশক ও বালাইনাশক; চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য; এলইডি টিভি; ফলমূল ও শাকসবজি প্রক্রিয়াকরণ; মোবাইল ফোন; পেট্রোকেমিক্যাল; ফার্মাসিউটিক্যালস; প্লাস্টিক রিসাইক্লিং; টেক্সটাইল মেশিনারি; টিসু গ্রাফটিং; খেলনা উৎপাদন; টায়ার ম্যানুফেকচারিং; ইলেকট্রিক্যাল ট্রান্সফরমার; ম্যান মেইড ফাইবার উৎপাদন; অটোমোবাইল যন্ত্রাংশ ম্যানুফেকচারিং; রোবোটিক্স ডিজাইন; এআই-ভিত্তিক সিস্টেম ডিজাইন ও ম্যানুফেকচারিং, ন্যানোটেকনোলজিভিত্তিক পণ্য ম্যানুফেকচারিং এবং এয়ারক্রাফট হেভি মেইনটেন্যান্স সার্ভিস ও খুচরা যন্ত্রাংশ ম্যানুফেকচারিং।

** আমদানিতে অগ্রিম কর বাড়ছে, কমছে শিল্পে
** বাজেটে জমির মূল্য নির্ধারণে বড় পরিবর্তন আসছে
** আসন্ন বাজেটে যেসব পরিবর্তন আসতে পারে
** ওয়ান টাইম প্লাস্টিকে ভ্যাট হতে পারে দিগুণ
** ৭৯ ওষুধ তৈরির কাঁচামাল আমদানিতে শুল্কছাড়
** রড ও স্টিল পণ্যের দাম বাড়তে পারে
** বাজেটে যেসব পণ্যের দাম বাড়তে ও কমতে পারে
** ৩ লাখ টাকা পর্যন্ত আবগারি শুল্ক দিতে হবে না
** কাস্টমসে মিথ্যা-ভুল ঘোষণার জরিমানা অর্ধেক হচ্ছে
** সংসদের জন্য ২৩২ কোটি টাকা বাজেট অনুমোদন
** প্রকৃত করের ওপর সারচার্জ আরোপ হচ্ছে
** নতুন করদাতাদের ছাড়, ন্যূনতম কর ১০০০ টাকা

যখনই ঘটনা, তখনই আপডেট পেতে, গ্রাহক হয়ে যান এখনই!